Breaking News
Home / CONTRIBUTORS / Binoy Majumdar :: বিনয় মজুমদার / বিনয় মজুমদার-এর ২০১টি এক পংক্তির কবিতা

বিনয় মজুমদার-এর ২০১টি এক পংক্তির কবিতা

১.
কবিতা লিখলেই মানুষ, গণিত আবিষ্কার করলেই বিশ্বের মালিক
২.
যা ঘটে তাই স্বাভাবিক
৩.
পাহাড় ও নদীর মালিক সরকার
৪.
বলতো কী নেই অথচ তার মালিক আছে— আকাশ
৫.
ঘি-ও জ্বাল দেবার সময় দুর্গন্ধ
৬.
একটা ধান থেকে মোটামুটি চুরাশিটি ধান হয়
৭.
সবচেয়ে বোকা প্রাণী মাছ
৮.
শরীরের তুলনায় প্রজাপতির পাখনা কত বড়
৯.
খোসায় লাগানো চীনাবাদাম পাকলে খোসা থেকে আলাদা হয়
১০.
তা দিলে তো তবে ডিম থেকে বাচ্চা বেরুবে
১১.
সবচেয়ে সস্তা খাবার শাপলা
১২.
শাপলার চাষ করতে হয় না
১৩.
আমি দেবতা মানে আমি তোমাকে অমুক জিনিষ দেবো
১৪.
চোখে দ্যাখা না গেলেও দশ বারো মাইল দূরে মানুষ আছে
১৫.
গাছ দেখে বোঝা যায় কোন জায়গা ভালো
১৬.
কলাগাছেই সব চেয়ে বড় পাতা
১৭.
পাতার আকারে মানকচু গাছ তৃতীয়
১৮.
পাতার আকারে তালগাছ দ্বিতীয়
১৯.
পেঁপে গাছে তক্তা হয় না
২০.
সব মাছই জলে থাকে।
২১.
সব গরুই ডাঙায় থাকে।
২২.
হাঁস জলে ভাসে
২৩.
মানুষ জলে ডুবে যায় কিন্তু হাত পা নেড়ে ভাসে
২৪.
কলমিলতা জলে ভাসে, ডোবে না।
২৫.
কুমড়ো ফুল ভাজা অতি সুস্বাদু
২৬.
ফল নয় ফলের আঁটি সবচেয়ে পুষ্টিকর
২৭.
শাপলা চাষ এখনো জগতে শুরু হয়নি
২৮.
সবচেয়ে ভালো সুনিদ্রা দেয় পাখি
২৯.
ডিমে তা না-দিলে ডিম ফোটে না
৩০.
কচ্ছপ থাকে জলে ডিম পাড়ে ডাঙায়
৩১.
কচ্ছপ এখন উড়তে শিখলেই কচ্ছপের কাজ হাসিল
৩২.
পশ্চিমবঙ্গে শাপলা ফুলে বিল সাদা হয়ে যায়
৩৩.
দোয়েলের শিস শোনা ভাগ্যের ব্যাপার
৩৪.
সবচেয়ে ভালো জ্যামিতি ময়ূরের পেখমে
৩৫.
পৃথিবীর সম্রাটের ভয় ভিক্ষা করতে যেন না হয়
৩৬.
অম্বল হলে ভাত খাওয়ার পর টক খা
৩৭.
এখনো পোড়া বেগুন, পোড়া মোচা, পোড়া কচু খাই
৩৮.
মাটি থেকে ফল এইটুকু তো দূরত্ব, কিন্তু কত তফাৎ
৩৯.
পা হীন সাপ আকাবাঁকা হলেই সামনে এগোয়
৪০.
চতুষ্পদ সামনের পা যেখান থেকে তোলে ঠিক সেখানেই পিছনের পা ফেলে
৪১.
কচুরি জল থেকে খাবার খায়
৪২.
তুলসী গাছের থেকে গন্ধ বেরোয়
৪৩.
দারুচিনি আসলে গাছের বাকল।
৪৪.
আম ও আমগাছ— আমাদেরই অংশ।
৪৫.
খেজুরগাছে কাঁটা খেজুরগাছেরই সবচেয়ে বেশি কষ্ট।
৪৬.
শিউলি ফুল গাছে থাকে মোটে একরাত।
৪৭.
নিমগাছ তেতো ব’লে উইতে কাটে না।
৪৮.
সুপুরিগাছ সিধে উপরের দিকে ওঠে।
৪৯.
নারকেলগাছ একটু হেলে উপরের দিকে ওঠে।
৫০.
অধিকাংশ রঙিন ফুলে গন্ধ নেই।
৫১.
অধিকাংশ সাদা ফুলের গন্ধ আছে।
৫২.
কাঁঠাল হয় গাছের পনেরো বছর বয়সে।
৫৩.
নারকেল হয় গাছের কুড়ি বছর বয়সে।
৫৪.
কলমের গাছে ফল হয় তাড়াতাড়ি
৫৫.
কলমের গাছে ফল হওয়া বন্ধ হয় তাড়াতাড়ি
৫৬.
কাঁঠাল গাছে কলমের চারা হয় না
৫৭.
থানকুনি গাছ আমগাছের মতো লম্বা নয়।
৫৮.
আলু বহু প্রকারের— গোলালু, শাকালু, মেটে আলু
৫৯.
কচু বহু প্রকারের— পানি কচু, মুখি কচু, মান কচু, ঘট কচু
৬০.
লেবু বহু প্রকারের— পাতি লেবু, ঘোড়া লেবু, কাগজি লেবু
৬১.
জাল তৈরি করেছিলো কে আগে, মানুষ না মাকড়সা?
৬২.
গাছ রুয়ে সেই গাছে জল দাও— এই পূণ্য ফলেই স্বর্গে যাবে।
৬৩.
পথ দেখলেই চেনা যায় যে সেটা পথ
৬৪.
ধানে শাঁস নেই পুরোটাই আঁটি
৬৫.
কলার আঁটি নেই পুরোটাই শাঁস
৬৬.
মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরলে তবে অমর হওয়া যায়— যেমন এভারেস্টে ওঠা
৬৭.
তাতেই জল জমে, টিপিতে জমে না
৬৮.
আমের শাঁস আমের চারার সার
৬৯.
যার যত ওজন তত ওজন সে তুলতে পারে
৭০.
এক আর অনেক— এক এর বেশি কি আমরা গুণতে পারি?
৭১.
গর্ভবতী দেবীকে একজন দেবী বলা যায় না।
৭২.
সর্বোচ্চ ছাড়া কেউ গুণতে পারে না
৭৩.
সৎলোক সর্বোচ্চের সমান শুধু সততায়
৭৪.
চীন দেশে চিনি আবিষ্কার হয়েছিলো
৭৫.
গাছের পাতা সবুজ সাধারণত
৭৬.
রোদ কিছুতে পড়লে দেখা যায়
৭৭.
নারকেল গাছের নিচে পথ থাকে
৭৮.
দুর্বা ঘাসে ফল হয় না
৭৯.
দুর্বা ঘাসে ফুল হয় না
৮০.
বৃষ্টির জল অধিকাংশ মাটির নিচে যায়
৮১.
গাঁদা ফুল নানা রকমের
৮২.
অনেক গোলাপকে গোলাপ বলে চেনা কষ্ট
৮৩.
শিউলি ফুল সব এক রকমের
৮৪.
শিউলি ফুলের বোঁটা থেকে রঙ হয়
৮৫.
কাঁটা বরং খেজুরের চারাতেই থাকা উচিত ছিলো
৮৬.
কোনো গাছের চারাতেই কাঁটা থাকে না
৮৭.
ফল পাকলে কখনোই নীল হয় না
৮৮.
সব ফল পাকলে মাটিতে ঝ’রে পড়ে
৮৯.
খেজুর গাছের ওই চেহারা তবুও সবাই ভালোবাসি
৯০.
ঘাসেরও আত্না আছে, পূণর্জন্ম আছে
৯১.
শাপলার শোলার আত্না আছে…
৯২.
বাঁশঝাড়ে বাঁশ বাঁকা হয়ে বড়ো হয়
৯৩.
কেবল বেলপাতা পাশাপাশি তিনটে হয়
৯৪.
কচুগাছের পাতা বাদে সবই খাওয়া যায়
৯৫.
গাছের ছায়ায় থানকুনি গাছ হয়
৯৬.
নারিকেল গাছের কিছুই ফেলা যায় না, সবই কাজে লাগে
৯৭.
সে-সব গাছের ফল খাই না, সেই সব গাছের ফুল বিখ্যাত
৯৮.
যে-সব গাছের ফল খাই, সেইসব গাছের ফুল অখ্যাত
৯৯.
বাতাবি ফুলের গন্ধ অতি মিষ্ট, কিন্তু তা কেউ বলেও না, বলে বাতাবি লেবুর কথা
১০০.
আমার মনে হয় আমাদের গ্রামে গরুর গাড়ির চাকা আছে
১০১.
সৎ কথাটার মানে যে বেঁচে আছে
১০২.
অসৎ কথার মানে বেঁচে নেই
১০৩.
উত্তর গোলার্ধে যখন আম পাকে দক্ষিণ গোলার্ধে তখন আমগাছে আম থাকে না
১০৪.
উত্তর গোলার্ধে যখন শিউলি ফুল তখন দক্ষিণ গোলার্ধে শিমুল ফুল
১০৫.
দক্ষিণ গোলার্ধে ডিসেম্বর মাসে অসহ্য গরম
১০৬.
মানুষের পৌষ মাস মাছের সর্বনাস
১০৭.
কাঁঠাল পেকে মাটিতে পড়লে বোঁটা গাছেই থেকে যায়
১০৮.
শাপলার ফুল জলের উপরিভাগে ফোটে(জলের এক বিঘৎ নিচে কিম্বা জলের এক হাত উপরে ফোটে না)
১০৯.
বাঁশ ঝাড় থেকে কেটে এনে মাটিতে পুঁতলে জ্যান্ত থাকে
১১০.
পাখিরা কী ক’রে বোঝে ভোর হয়ে এসেছে এখন
১১১.
ফল পেকে এলে পাখিরা প্রথম বোঝে
১১২.
মৌমাছি জীবনে একবারই হুল ফোটাতে পারে
১১৩.
যেই মৌমাছি নিয়ে কবিতা লিখছি অমনি আমার পায়ে হুল ফোটালো— জীবনে ওই একবারই হুল ফুটিয়েছে আমাকে
১১৪.
যেই বিড়াল দেবতা ব’লে কবিতা লিখছি— অমনি সাত আটটা বনবিড়াল আমার বাড়িতে এলো ভাত খেতে
১১৫.
আমরা যা ভাবি লিখি তা অন্য প্রাণীরা বুঝতে পারে
১১৬.
আমরা ফুলের গন্ধকে বলি মধুর গন্ধ
১১৭.
সাড়ে চারশ কোটি লোকের সাড়ে চারশ কোটি রকমের চেহারা তাজ্জব ব্যাপার
১১৮.
ছিলো ধানের গোলা হলো গোলাপ পরে হলো গো লাফ— একই জায়গায়
১১৯.
আমার এক দালানে লেখা ‘শান্তিনিকেতন’ শান্তিনিকেতনে আছে বিনয় ভবন
১২০.
জাম পাড়া খুবই কঠিন কাজ
১২১.
জবা ফুলের কুঁড়ি বিক্রি হয়— ফোটা ফুল নয়
১২২.
আমি জবা রঙ্গন ও গন্ধরাজ ফুল ভাজা খেয়েছি
১২৩.
হাতিশুঁড় গাছের পাতার রসে চোখ ওঠা সারে
১২৪.
বাজ এবং উলটো জবা— আমার ধারণা বাজ প’ড়ে আহত হলে জবা ফুল খেলে সেরে যায়
১২৫.
অম্বলি শাক খেলে অম্বল সারে
১২৬.
তুলসী গাছের পাতার রস দাঁতের পোকা মরে এবং দাঁত-ব্যথা সারে
১২৭.
আমার ধারণা সমস্ত গাছের পাতাই রান্না করে খাওয়া যায়
১২৮.
আমার ধারণা সব ফুল খাওয়া যায়
১২৯.
পেঁপের রসে পেটের অসুখ সারে
১৩০.
আমের বোল খেলে আমাশয় সারে
১৩১.
সূর্যমূখী ফুলের পাতার রস খেলে সর্দিগর্মি সারে
১৩২.
সর্ষের তেলে ‘কালোমেঘ’ গাছের রস মিশিয়ে যে কোন ফোঁড়া সারে
১৩৩.
সর্ষের তেলের সঙ্গে প্রচুর নুন গুলে মালিশ করলে মাংসপেশীর ব্যথা সারে
১৩৪.
গলা খুসখুস গলা ব্যথা হলে শুকনো নুন আঙুলে দিয়ে আলজিভে এবং আলজিভের নীচে গলায় লাগালে একেবারেই গলা ব্যথা সারে
১৩৫.
কলেরা হওয়া মাত্র শুকনো নুন অনেকখানি খেলে সেরে যায়
১৩৬.
পেটের অসুখ হলে প্রথম উপবাস ক’রে তার পরে নুন লঙ্কা মাখা শুকনো ভাত খেলে সারে (জল না দিয়ে)
১৩৭.
গায়ের যেখানেই কাটুক ছড়ে যাক ওষুধ না লাগালে ঘা হয় কিন্তু মুখের মধ্যে কাটলে এমনিতেই সারে
১৩৮.
থুথু পেটের অসুখের এবং ঘায়ের ওষুধ
১৩৯.
সামান্য পুড়ে গেলে আতা পাতার রস মাখলে সারে
১৪০.
বাদনগ ঘাসের রস লাগালে কাটা ঘা সারে
১৪১.
কাটলে গাছের পাতার রস লাগালে কাটা ঘা সারে
১৪২.
কাঠঠোকরা পাখি সুপুরিগাছে বেশি বসে
১৪৩.
আমগাছে বাসা বাঁধে শালিকেই বেশি
১৪৪.
পায়রা মানুষের তৈরি টুকরিতে কি কাঠের খোপে কি ঘুলঘুলিতে বাসা বাঁধে
১৪৫.
পায়রারা মানুষের সঙ্গ ছাড়তে চায় না
১৪৬.
আমি অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি কখন দুপুর এগারোটা বাজে বিড়াল বুঝতে পারে কখন রাত সাতটা বাজে বিড়াল বুঝতে পারে
১৪৭.
আকাশ দিয়ে ওড়ার পথ চেনে মৌমাছি, কুমরে পোকা
১৪৮.
আগে এক কেজি চাল দিয়ে কিনতাম দুই টাকা এখন এক কেজি চাল দিয়ে কিনি চার টাকা। টাকা এত সস্তা হয়ে গেছে। টাকার দাম কমেছে।
১৪৯.
যখন মৌচাক বানায় তখনই বেশি ফুল ফোটে
১৫০.
একটি গাছ থেকেই যাতে আরেকটা গাছ জন্মে তার জন্য বহু হাজার ফল হয়
১৫১.
দাঁত দেখেই বোঝা যায় যে জাম খেয়েছে
১৫২.
ঘাসও বিক্রি হয়
১৫৩.
ভেড়ার মতোন আমাদের চুল দাড়ি কেটে নেয় না তো?
১৫৪.
লাউ পাকলে খোসা শক্ত হয়
১৫৫.
খোসাহীন ফল জাম
১৫৬.
এক নামে একাধিক নদী আছে
১৫৭.
বড়ো বড়ো গাছের বাগান বাড়িতে ঝড় বিশেষ লাগে না
১৫৮.
বড় শহরে বেশি শীত পড়ে না
১৫৯.
আমের পাতা বড় হলে আমও বড় হয়
১৬০.
জোনাকি পোকাই প্রকৃত জ্যোতির্ময়
১৬১.
নিজের সামান্য আলোতেই জোনাকিরা গাছের ভিতরে ওড়ে
১৬২.
আমগাছের কিছু ডাল প্রতি বছরেই ম’রে শুকিয়ে যায়
১৬৩.
অনেক সুপুরিগাছ ফেটে যায়
১৬৪.
আমসত্ত্ব আচার, ফলসী ইত্যাদি রোদ্দুরে দিলে পচেও না পোড়েও না
১৬৫.
পুকুরে রুই মাছের বাচ্চা হয় না
১৬৬.
মাটিই ধানগাছ হয় ধান হয় এই ধান শরীরের মাংস হয় মাটিই
১৬৭.
চাল নয় ভাত রাঁধার আসল সমস্যা জ্বালানি
১৬৮.
জল নিষ্কাষণ গ্রামে একটি বড়ো সমস্যা
১৬৯.
মুরগির হাঁসের ভরসা মানুষ জাতি
১৭০.
বাঁশগাছই সবচেয়ে বেশি লম্বা
১৭১.
নারকেল গাছ থেকে পড়লে শব্দ হয়
১৭২.
জাম গাছ থেকে পড়লে শব্দ হয় না
১৭৩.
পেঁপে গাছে ওঠা যায় না
১৭৪.
বৃষ্টি এলে গাছের নিচে দাঁড়ালে শুধু প্রথমেই সুবিধা
১৭৫.
রৌদ্রের সাত ভাগের ছয় ভাগই শুষে নেয় আমগাছ সুতরাং আমের ছায়া এত ঠাণ্ডা
১৭৬.
কালো রঙের গাছতলা ঠাণ্ডাতম
১৭৭.
কালো ছাতার ছায়া ঠাণ্ডাতম
১৭৮.
শিউলি ফুলের জীবন এক রাত মাত্র
১৭৯.
আমগাছ আগে জামগাছ পরে
১৮০.
জাপানে না গিয়ে জাপানে কি ঘটেছে তা জানার বহু উপায় আছে
১৮১.
ঝরা পাতা জ্বালানি হিসাবে ব্যবহৃত হয়
১৮২.
কলেরা হওয়া মাত্র শুকনো নুন অনেকখানি খেলে সেরে যায়
১৮৩.
লাউ মাচা থেকে লাউ ঝুলে থাকে
১৮৪.
শিকড়ও খাদ্য যেমন আদা হলুদ
১৮৫.
তেজপাতা গাছের কেবল পাতা কাজে লাগে
১৮৬.
গাছের তুলনায় সবচেয়ে বড় ফল আনারস
১৮৭.
ঘাস চাষ করতে হয় না
১৮৮.
ঘাস, আখ, বাঁশ— এগুলি সব ঘাস বংশীয়
১৮৯.
ঘাসও পূজায় লাগে, শ্রাদ্ধে লাগে
১৯০.
জল না দিলে বছরের পর বছর বাঁচে গোলাপ গাছ, লিলি ফুল গাছ
১৯১.
বড়ো পেঁপে গ্রীষ্মে ম’রে যায় অনেক
১৯২.
আমার বাগানে সব গাছই কাজে লাগে কেবল নিমগাছ ছাড়া
১৯৩.
কাঠের রঙ হলদেও হয়
১৯৪.
গাছের ডালওয়ালা অংশে ভালো তক্তা হয় না
১৯৫.
অশত্থ গাছ কোনো কাজে লাগে না
১৯৬.
পাতা ঝ’রে গেলে অশত্থ গাছকে অদ্ভুদ দেখায়
১৯৭.
শিরীষগাছ লাগায় কেবল তক্তার জন্য
১৯৮.
কাঁটাওয়ালা গাছে পাখি বাসা বানায় না
১৯৯.
গাছ জলবায়ুর উপর নির্ভরশীল
২০০.
মাটি থেকে গাছে আসে কত রঙ আর স্বাদ
২০১.
চীনাবাদাম হয় শিকড়ে মাটির নিচে

Check Also

একটি বড় কবিতার অংশ মাত্র

ওখানে রয়েছে, আমার বর্তমান বয়সকালের বেশ কিছুটা তারও বয়স হয়েছে এখন যথেষ্ট তবু তার কাছে …

দৃশ্য

যে মরতে পারে আবার বেঁচে উঠতেও পারে ভয়হীন সেই মহাত্মার সাথেই আজকের এই সহযাত্রা আলোকের …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *