কেউ । দেখছে । ছুঁয়ে কেউ । গন্ধ । স্বাদ । ও দৃশ্য । শুনছে কেউ । ক্রমশ হচ্ছ । বৃহত-তরে ব্যপ্তি । রচনা করছি । চলমান সাম্রাজ্য । আর নিচ্ছি ক্ষুদ্রে দাখিলা ।

গার্হস্হ্য ক্ষুরধার । মোহনার কাছে পরিশ্রান্ত । নদী । দিন যাচ্ছে ক্রমশ । পারস্পরিক । মার্চ মাসের হিসেবের মত । মাপা ভালবাসা । কোনো অ্যাক শৈশব ভাঙা পাঁচিল । যথাযথ । ক্ষমা করবার ভাষা । ট্রাফিক কন্ট্রোলার । যে বাক্যবান । ভীস্মের শরশয্যা প্রস্তুত করল । ইদানিং তর্ক বিলাসী ।

নিজে প্রতিষ্টিত হব । নিজেকে উপলদ্ধি করছি । প্রাচীন । জামার গন্ধে পুরানো দেহ । মার্জিত । ভাববিনিময় । অহেতুক । তোমার সীমারেখা স্পর্শ করছিনা আর । যতটুকু হাঁটলাম । অক্লান্ত ইচ্ছা । তীব্র । মাঠ । ফাটল । ঘাস । আলপথ । কেন মনে হয় । অপেক্ষায় । না-বুঝে …

অদ্ভুত । যেটা তুমি অপছন্দ কর । কিন্তু । আমি এই অর্থে তুমি । আমি । জটিল আবর্তে বাস করি । ………………. চেতনা । সচ্চিদানন্দময় ।

চোখের আলোয় আজো আসেনি সেই স্কুলবাস । বেঞ্চের পাশে উচুঁ মাথা । মেয়েলি কণ্ঠসর । Dashboard-এ হিজিবিজি ঘুম পাড়ানি গান । বিকেলের কাছাকাছি খেলার মাঠের বন্ধুরা । রাস্তার ধারে নিচুঁ ঝোপ । নিজেকে খোঁজার অবসর । আমি ওই খানে কর্মব্যস্ত কলনির সুসাইড নোট । নীল ফ্রকপরা একফালি চিলে কোঠা । …

যানা এবং না যানার মধ্যে কেবল ‘আমি’ কেই বিলুপ্ত করি না । ঠিক যে ভাবে । তোমার দৈনিন্দ কার্যকলাপ আমাকে শুধুমাত্রর জঞ্জাল পতিপন্ন করে । তুমি যা দেখছ এবং যা করছ । আমি । ঠিক তার বীপরিত । পরস্পর । পরস্পরে বীপরিত থেকে । পরস্পরকে উপলব্ধি করছিনা । আসলে তুমি …

তারক দোলই যতঠুকু আঁট্টো বাঁধি না কেন । ঠিক পিছলে যাচ্ছ । ইনশুলিন । ভরে উঠছে খরস্রোতা নদী । এভাবে আঁকটে । আঁকটে থাক । দু-হাত-এর । বিস্তার । ঢেকে যাচ্ছে কশেরুকা । লগইন । ফেল করছেনা । ফোন বুক । সযৎনে ভরছি স্বরলিপি ।